২. কারো থেকে কিছু ধার করে থাকলে,, দ্বিতীয় ব্যক্তি চাওয়ার আগে তার ধার শোধ করুন। এতে আপনার কর্তব্যপরায়ণতা ও চরিত্র প্রকাশ পায়।
৩. কেউ যখন আপনাকে মধ্যাহ্নভোজ বা রাতের খাবারের জন্য আমন্ত্রন করে তখন,,কখনই মেনুতে ব্যয়বহুল খাবারটি অর্ডার করবেন না। সম্ভব হলে তাদের পছন্দমতো খাবারের অর্ডার করতে বলুন।
৪. কারো কথার মাঝখানে কথা বলে বাঁধা সৃষ্টি করবেন না। আগে মনযোগ দিয়ে শুনুন,, তারপর সময় নিয়ে উত্তর দিন।
৫. কেউ আপনাকে সহায়তা করলে তাকে ধন্যবাদ বলুন। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন।
৬. যখন কেউ আপনাকে তাদের ফোনে একটি ছবি দেখাতে চাইবে, তখন ফোনের বাম বা ডানদিকে সোয়াইপ করবেন না। কারন আপনি জানেন না এর পরে কি আছে। ...
৭. যদি আপনার কোনো বন্ধু আপনাকে বলে যে তার ডাক্তারের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্ট আছে, তবে তাদের কখনোই আ্যপয়েন্টমেন্ট এর কারন বা রোগ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন না, শুধু বলতে পারেন,, আশা করি দ্রুত সুস্থ হও। যদি তারা এ বিষয়ে কথা বলতে চান, তবে তারা আপনাকে নিজে থেকেই বলবে। তাদের ব্যক্তিগত অসুস্থতা সম্পর্কে জানতে চেয়ে অস্বস্তিকর অবস্থার সৃষ্টি করবেন না ..
৮. অফিস কিংবা রাস্তায় একজন ক্লিনার কে ঠিক ততোটাই সম্মান দিয়েই কথা বলুন,, যতোটা আপনি আপনার অফিসের CEO কে দেন।
৯. দীর্ঘ সময় পরে কারও সাথে দেখা হলে,, তাদের বয়স এবং বেতন জিজ্ঞাসা করবেন না,, অবশ্যই যদি তারা এ ব্যাপারে কথা বলতে না চায়।
১০. রাস্তায় কারও সাথে কথা বলার সময় সানগ্লাসটি চোখ থেকে খুলে নিন। এটি শ্রদ্ধার নিদর্শন,, তাছাড়া চোখের যোগাযোগ বা আই কন্টাক আপনার বক্তব্যের মতোই গুরুত্বপূর্ণ ...
(সংগৃহীত)
Comments
Post a Comment